
বিখ্যাত ব্রাজিলিয়ান
Brazilian Meat Faster & Brazilian Milk Faster
এখন বাংলাদেশে
গরু সুস্থ থাকলেই দুধ হবে বেশি, আর লাভও আসবে হাতভরে।
সেই যত্নের আস্থাভাজন এই বিশ্বস্ত প্রোডাক্টটি — খামারিদের প্রথম পছন্দ।
বিশ্বজয়ী ব্রাজিলিয়ান প্রোডাক্ট – এখন বাংলাদেশে!
নিশ্চিতভাবে গরুর খামারকে নিরাপদ রাখতে এবং গরুর স্বাস্থ্য ও দুধের পরিমাণ ঠিক রাখতে, এই প্রোডাক্টটি আপনার অবশ্যই ব্যবহার করা উচিত।
Brazilian Meat Faster

🐮 কেন ব্যবহার করবেন?
✅ দ্রুত গরুর/গবাদিপশুর গোশত উৎপাদন বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে ওজন বাড়ায়।
✅ গরুর/গবাদিপশুর হজমক্ষমতা এবং পুষ্টি শোষণ উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ায়।
✅ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, গরু কিংবা গবাদিপশু থাকে রোগমুক্ত।
✅ গরুকে রাখে সতেজ, সক্রিয় ও কর্মক্ষম।
✅ ভিটামিন ও খনিজ এর ঘাটতি পূরণ করে।
✅ অ্যান্টি বায়োটিক, কৃমিনাশক এবং টিকাদান পরবর্তী প্রতিরোধে কার্যকর ভুমিকা পালন করে।
✅ ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা জনিত সমস্যা প্রতিরোধ করে।
✅ অপুষ্টি কিংবা রোগজনিত কারণে অকাল মৃত্যুহার কমায়।
🐄 কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- ১যে কোন ধরনের শুকনো খাবার (ধানের কুড়া, ভুষি, খড় ইত্যাদি) সাথে পরিমাণমতো পাউডার মিশিয়ে সকালে ও বিকালে গরুকে খাওয়াতে হবে ।
- ২প্রতি ৫০- ১০০ কেজি লাইভওয়েট (জীবন্ত পশুর ওজন) এর জন্যে প্রতিদিনের ডোজ ৮০ – ১০০ গ্রাম কিন্তু ৩০০ কেজি এর অধিক ওজনের গরুর জন্য সর্বোচ্চ ২২০ – ২৫০ গ্রাম ডোজ ব্যবহার করা যাবে।
- ৩প্রতিদিনের যে ডোজ তা দুই ভাগে সকালে এবং বিকালে ভাগ করে খাওয়াতে হবে। উদাহরণস্বরুপঃ কোন গরুর ওজন ৩০০ কেজি সেক্ষেত্রে এক দিনের ডোজ ২৫০ গ্রাম সেক্ষেত্রে সকালে ১২৫ গ্রাম এবং বিকালে ১২৫ গ্রাম।
- ৪Brazilian Meat Faster খাওয়ানোর সময় ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, ডিবি পাউডার সহ অন্যান্য ভিটামিন বন্ধ রাখতে হবে এবং পশু ডাক্তার এর পরামর্শ ব্যাতীত কোন প্রকার ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা যাবে না।
- ৫যে কোন জরুরি প্রয়োজন নিকটস্ত পশু ডাক্তার এর স্বরনাপন্ন হতে হবে।
Brazilian Milk Faster

🐮 কেন ব্যবহার করবেন?
✅ গাভীর কিংবা গবাদিপশুর দুধের বাট খুলে যেতে বিশেষ ভাবে কার্যকারী।
✅ দুধের ঘনত্ব ও উৎপাদন বৃদ্ধি করে।
✅ গাভীর বা গবাদিপশুর গর্ভ ধারনে সর্বোচ্চ নিশ্চয়তা প্রদান করে।
✅ ম্যাস্টাইটিস 'Mastitis' প্রতিরোধে বিশেষভাবে কার্যকর এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, গরু কিংবা গবাদিপশু থাকে রোগমুক্ত।
✅ ভিটামিন ও খনিজ এর ঘাটতি পূরণ করে।
✅ গরুকে রাখে সতেজ, সক্রিয় ও কর্মক্ষম।
✅ অ্যান্টি বায়োটিক, কৃমিনাশক এবং টিকাদান পরবর্তী প্রতিরোধে কার্যকর ভুমিকা পালন করে।
✅ ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা জনিত সমস্যা প্রতিরোধ করে।
✅ অপুষ্টি কিংবা রোগজনিত কারণে অকাল মৃত্যুহার কমায়।
🐄 কিভাবে ব্যবহার করবেন?
- ১যে কোন ধরনের শুকনো খাবার (ধানের কুড়া, ভুষি, খড় ইত্যাদি) সাথে পরিমাণমতো পাউডার মিশিয়ে সকালে ও বিকালে গরুকে খাওয়াতে হবে ।
- ২প্রতি ৫০- ১০০ কেজি লাইভওয়েট (জীবন্ত পশুর ওজন) এর জন্যে প্রতিদিনের ডোজ ৮০ – ১০০ গ্রাম কিন্তু ৩০০ কেজি এর অধিক ওজনের গরুর জন্য সর্বোচ্চ ২৫০ গ্রাম ডোজ ব্যবহার করা যাবে।
- ৩প্রতিদিনের যে ডোজ তা দুই ভাগে সকালে এবং বিকালে ভাগ করে খাওয়াতে হবে। উদাহরণস্বরুপঃ কোন গরুর ওজন ৩০০ কেজি সেক্ষেত্রে এক দিনের ডোজ ১৫০ গ্রাম সেক্ষেত্রে সকালে ১২৫ গ্রাম এবং বিকালে ১২৫ গ্রাম।
- ৪Brazilian Milk Faster খাওয়ানোর সময় ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, ডিবি পাউডার সহ অন্যান্য ভিটামিন বন্ধ রাখতে হবে এবং পশু ডাক্তার এর পরামর্শ ব্যাতীত কোন প্রকার ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা যাবে না।
- ৫যে কোন জরুরি প্রয়োজনে নিকটস্ত পশু ডাক্তার এর স্বরনাপন্ন হতে হবে।